দক্ষিণ এশিয়ায় প্রকৃত শান্তির ব্যাঘাতকারী দেশ হিসেবে ১৯৪৭ সালের স্বাধীনতার পর থেকেই ভারত কাজ করছে বলে মন্তব্য করা হয়েছে।
কাশ্মীর মিডিয়া সার্ভিসের প্রতিবেদন অনুযায়ী, ভারতের আধিপত্যবাদী নীতিমালা ও উগ্র জাতীয়তাবাদ (জিঙ্গোইজম) এই অঞ্চলের শান্তি ও স্থিতিশীলতার জন্য বড় ধরনের হুমকি হয়ে দাঁড়িয়েছে। ভারতের ধ্বংসাত্মক তৎপরতা ও প্রতিবেশী দেশগুলোর প্রতি বৈরী মনোভাবের কারণে দক্ষিণ এশিয়ায় শান্তি আজও অধরা থেকে গেছে।
বিশেষ করে নরেন্দ্র মোদি ক্ষমতায় আসার পর থেকে ভারতের মিথ্যা হামলার নাটক ও উসকানিমূলক কার্যক্রমের ফলে এই অঞ্চলের শান্তির জন্য হুমকি বহুগুণ বেড়ে গেছে।
ভারতের শাসক দল বিজেপি’র পাকিস্তানবিরোধী এবং কাশ্মীরবিরোধী বক্তব্য পুরো অঞ্চলেই যুদ্ধের উত্তেজনাকে বাড়িয়ে দিচ্ছে। মোদি সরকারের আক্রমণাত্মক মনোভাব দক্ষিণ এশিয়াকে আবারও দুর্যোগের মুখোমুখি দাঁড় করিয়েছে।
ভারত দীর্ঘদিন ধরেই কাশ্মীর সমস্যার শান্তিপূর্ণ সমাধানের পথে বাধা সৃষ্টি করে আসছে। ২০১৯ সালের ৫ আগস্ট মোদি সরকারের অবৈধ পদক্ষেপ স্পষ্ট করে দিয়েছে যে, আঞ্চলিক শান্তি নিয়ে ভারতের কোনো আন্তরিকতা নেই।
এখন সময় এসেছে বিশ্ব সম্প্রদায়ের জন্য ভারতের আধিপত্যবাদী ও সামরিক নীতির লাগাম টেনে ধরা। কারণ, ভারতের সংখ্যালোঘুদের নির্যাতন কাশ্মীর সমস্যাসহ দক্ষিণ এশিয়ার শান্তির জন্য জনগণের আকাঙ্ক্ষার ভিত্তিতে সমাধান ছাড়া এই অঞ্চলে স্থায়ী শান্তি প্রতিষ্ঠা সম্ভব নয়।
সূত্র: কেএমএস
উপমহাদেশ ডেস্ক
- উপমহাদেশ ডেস্ক#molongui-disabled-link
- উপমহাদেশ ডেস্ক#molongui-disabled-link
- উপমহাদেশ ডেস্ক#molongui-disabled-link
- উপমহাদেশ ডেস্ক#molongui-disabled-link